ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫
দুর্ঘটনাকবলিত ছোট ট্রাকে ইকবালের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী পপি ও তাঁর দেড় বছর বয়সী ছেলে ইরফান ছিল। তাঁরা আহত হয়েছিলেন। ইকবালকে গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যান। পপি আক্তার আজ সকাল ৬টার দিকে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। শিশু ইরফান এখনো চিকিৎসাধীন।
সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনায় ইকবালের বড় ভাই ইমামুল শেখ বাদী হয়ে গতকাল রাতে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেছেন। করিমপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহউদ্দিন চৌধুরী প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন